চায়না থেকে নিয়ে আসা রিব্র্যান্ডেড ফোনগুলো নিয়ে শুরু থেকেই একের পর এক চমক দেখিয়ে আসছে ওয়ালটন। বরাবরের মতো এইবারো তার ব্যাতিক্রম নেই। ঈদ উপলক্ষ্যে তারা নিয়ে  এসেছে ওয়ালটনের F সিরিজের তৃতীয় ফোন Walton F3.
কনফিগারেশনের তুলনায় এটার সাথে F2 এর খুব বেশি পার্থক্য না থাকলেও আল্প কিছু বড় পার্থক্য F2 থেকে F3 কে আলাদা করেছে।
আসুন দেখে নেই তাদের মধ্যে বড় মিল এবং অমিল গুলো।

মিলঃ
১. অপারেটিং সিস্টেমঃ দুটোরই ও এস হিসেবে দেয়া আছে জেলী বিন। ভার্শন ৪.২.২
২. প্রসেসরঃ ডুয়াল কোর, ১.৩ গিগাহার্য
৩. র‍্যামঃ দুটো মোবাইলের র‍্যামই ৫১২
৪. জি পি ইউঃ দুটোতেই ব্যাবহার করা হয়েছে মালি ৪০০ জিপি ইউ যা HD গেমস খেলার নিশ্চয়তা দেয় ( অবশ্য ৫১২ র‍্যাম HD গেমস খেলার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে)
৫. ইন্টারনাল মেমোরীঃ দুটোরই ৪ গিগাবাইট কিন্তু ইউজেবল মেমোরি পাবেন ১.২ গিগাবাইট।
৬. স্কিন রেজুলেশোনঃ ৪৮০x৮৫৪ , TFT ডিসপ্লে, FWVGA।
৭. দুটো মোবাইলেই HD ভিডিও ধারন করা সম্ভব।
walton F3
অমিলঃ
১. ক্যামেরাঃ  ওয়ালটন F2 তে দেয়া আছে ৩.২ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা অন্য দিকে F3 তে আছে ৫ মেগাপিক্সেল।
২. স্কিন সাইজঃ ওয়ালটন F2 এর স্কিন সাইজ ৪.০০ ইঞ্চি , F3 এর স্কিন সাইজ ৪.৫ ইঞ্চি
৩. ব্যাটারীঃ F2 এর ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয়েছে ১৭০০ মিলি এম্পিয়ার এর ব্যাটারী , F3 এর ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয়েছে ১৮০০ মিলি এম্পিয়ারের ব্যাটারী।
আরো ভালোভাবে F2 ও F3 এর পার্থক্য দেখতে চাইলে কম্পেয়ার করে নিতে পারেন তাদের কনফিগারেশন এইখানে 

মুল্যঃ
বাজারে ওয়ালটন F2 পাওয়া যাচ্ছে ৬৯৯০ টাকায় এবং F3 আজ থেকে পাওয়া যাবে ওয়ালটন স্টোর গুলোতে ৮৪৯০ টাকায়।
Next
This is the most recent post.
Previous
পুরাতন পোস্ট

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
কপি কন্টেন্ট বিডি © 2013. All Rights Reserved. Powered by Blogger
Top